বাঁচার আপ্রাণ চেষ্টা চালাচ্ছেন কলকাতার নগরপাল, সারদার তথ্যপ্রমাণ লোপাটের সব প্রমাণ আছে সিবিআই-এর হাতে!
নজরবন্দি ব্যুরো: কলকাতার পুলিশ কমিশনার রাজীব কুমারকে জেরা করার জন্য প্রশ্নপত্র রেডি করেছে সিবিআই। সংবাদমাধ্যম থেকে এমন খবর জানা গিয়েছে। আবার কিছু সংবাদমাধ্যমে দাবি করা হচ্ছে আইনি জালে জড়াতে কলকাতার পুলিশ কমিশনারের জন্য ১০০ টি প্রশ্নপত্র রেডি করে-ফেলেছে সিবিআই।
এবার পুলিশ কমিশনার কি জবাব দেবেন সেই নিয়েও লালবাজারে চলছে চূড়ান্ত তোড়জোড়। মুখ্যমন্ত্রীর কথার রেস ধরেই রাজ্য প্রশাসনের একটা বড় অংশের দাবি, সিবিআই যে আদালতে রাজীব কুমারের বিরুদ্ধে তদন্তে অসহযোগিতার অভিযোগ এনেছেন তা পুরোটাই মিথ্যা।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক পুলিশ কর্তার দাবি, সারদা তদন্তের দায়িত্ব নেওয়ার তিন বছর পর অর্থাৎ ২০১৭-র ১৯ অক্টোবর সিবিআই সাক্ষী হিসাবে পুলিশ কমিশনারকে তাঁর বয়ান রেকর্ড করার জন্য ই-মেলে নোটিশ পাঠায়।
ওই পুলিশ কর্তা দাবি করেন ওই মেলের জবাব দ্রুত দেন নগরপাল। এমনকি ওই মেলা বলা হয়েছিল তার পরের মাস অর্থাৎ নভেম্বরের প্রথম সপ্তাহে তিনি ফাঁকা থাকবেন। সেই সময়ে তিনি সিবিআইকে তদন্তে সহযোগিতা করতে পারেন। সিবিআই-এর ওই নোটিশে নগরপালকে যেতে বলা হয়েছিল কালীপূজো-দীপাবলির সময়। ওই সময়ে পুলিশ কমিশনারের পক্ষে যাওয়ার সম্ভব ছিল না। সিবিআই কর্তারা নগরপালের ওই ই-মেলের কোনও উত্তর না দিয়ে উল্টে ২৩ অক্টোবর ফের নোটিশ পাঠান। ২৭ অক্টোবর সিবিআইয়ের তৎকালীন অধিকর্তা অলোক বর্মাকে চিঠি পাঠান নগরপাল। সেই চিঠিতে তিনি গোটা বিষয়টি উল্লেখ করেন।
কিন্তু তারপরেও সিবিআই অধিকর্তার কাছ থেকেও কোনও জবাব আসেনি। এতে চরম অপমানিত বোধ করেন কলকাতার পুলিশ কমিশনার।
তবে সিবিআই আধিকারিকরা এই সব অভিযোগকে পাত্তা দিতে নারাজ। সূত্রে খবর, তথ্যপ্রমাণ লোপাট করার যে অভিযোগ তারা তুলেছে, তার সপক্ষে প্রচুর প্রমাণ আছে তাদের কাছে। আর সেই প্রমাণ তারা আদালতে যেমন দিয়েছে, তেমনই নগরপালকে জেরা করার সময়েও সব হাতে নিয়েই বসবেন আধিকারিকরা।
এবার পুলিশ কমিশনার কি জবাব দেবেন সেই নিয়েও লালবাজারে চলছে চূড়ান্ত তোড়জোড়। মুখ্যমন্ত্রীর কথার রেস ধরেই রাজ্য প্রশাসনের একটা বড় অংশের দাবি, সিবিআই যে আদালতে রাজীব কুমারের বিরুদ্ধে তদন্তে অসহযোগিতার অভিযোগ এনেছেন তা পুরোটাই মিথ্যা।
ওই পুলিশ কর্তা দাবি করেন ওই মেলের জবাব দ্রুত দেন নগরপাল। এমনকি ওই মেলা বলা হয়েছিল তার পরের মাস অর্থাৎ নভেম্বরের প্রথম সপ্তাহে তিনি ফাঁকা থাকবেন। সেই সময়ে তিনি সিবিআইকে তদন্তে সহযোগিতা করতে পারেন। সিবিআই-এর ওই নোটিশে নগরপালকে যেতে বলা হয়েছিল কালীপূজো-দীপাবলির সময়। ওই সময়ে পুলিশ কমিশনারের পক্ষে যাওয়ার সম্ভব ছিল না। সিবিআই কর্তারা নগরপালের ওই ই-মেলের কোনও উত্তর না দিয়ে উল্টে ২৩ অক্টোবর ফের নোটিশ পাঠান। ২৭ অক্টোবর সিবিআইয়ের তৎকালীন অধিকর্তা অলোক বর্মাকে চিঠি পাঠান নগরপাল। সেই চিঠিতে তিনি গোটা বিষয়টি উল্লেখ করেন।
কিন্তু তারপরেও সিবিআই অধিকর্তার কাছ থেকেও কোনও জবাব আসেনি। এতে চরম অপমানিত বোধ করেন কলকাতার পুলিশ কমিশনার।
তবে সিবিআই আধিকারিকরা এই সব অভিযোগকে পাত্তা দিতে নারাজ। সূত্রে খবর, তথ্যপ্রমাণ লোপাট করার যে অভিযোগ তারা তুলেছে, তার সপক্ষে প্রচুর প্রমাণ আছে তাদের কাছে। আর সেই প্রমাণ তারা আদালতে যেমন দিয়েছে, তেমনই নগরপালকে জেরা করার সময়েও সব হাতে নিয়েই বসবেন আধিকারিকরা।
No comments