জয়-সায়ান্তিকা কাণ্ডে এই প্রথম মুখ খুললেন সায়ন্তিকা।কি বললেন অভিনেত্রী?
নজরবন্দি ব্যুরোঃ গতকাল জয়-সায়ান্তিকার ঘটনার পর এই প্রথম মুখ খুললেন সায়ন্তিকা। এক সর্বভারতীয় ইংরাজি দৈনিককে দেওয়া সাক্ষাৎকারে সায়ন্তিকা জানান, শুক্রবার জিম থেকে ফিরছিলেন সায়ন্তিকা। সঙ্গে ছিলেন ট্রেনার সমীরণ, অ্যাটেন্টেডেন্ট সূরজ, ছিলেন অমিত নামের আরেকজন ব্যক্তিও। গাড়ি চালাচ্ছিলেন সূরজ। সমীরণকে ছাড়তে গাড়ি গিয়েছিল সাদার্ন অ্যাভিনিউতে।
এরপরই সেখানে একটি কালো গাড়ি এসে সায়ন্তিকার গাড়িকে পিছন থেকে ধাক্কা মারে। এরপর সজোরে তাঁর গাড়ির সামনের রাস্তা আটকে দাঁড়ায় কালো গাড়িটি। এরপর গাড়ি থেকে নামেন অমিত। জয়ের সঙ্গে অমিতের বচসা চলতে থাকে। অমিতকে মারধর করতে থাকেন জয়। এমনই অভিযোগ সায়ন্তিকার।সমস্যা বাড়তে দেখে উপায় না পেয়ে তাঁর বাবাকে ফোন করেন সায়ন্তিকা। ততক্ষণে ঘটনাস্থলে লোক জড়ো হতে শুরু করেছে।
জয় প্রশ্ন তুলেত থাকেন, কেন অমিত তাঁর ফোন ধরছেন না? জয়কে শান্তভাবে বোঝাতে থাকেন অমিত। কিন্তু লাভ হয়নি। এরপরই থানায় অভিযোগ দায়ের করেন সায়ন্তিকা। অভিনেত্রীর দাবি, এর আগেও তাঁর সল্ট লেকের বাড়িতে গিয়ে তাঁর মাকে হেনস্থা করেন জয়। কয়েকমাসে আগে একদিন রাত ৩ টে নাগাদ তাঁদের বাড়ি গিয়ে সায়ন্তিকার পরিবারের সদস্যদের কটূক্তি করেন জয়। এমনই দাবি তুলেছেন অভিনেত্রী। কিন্তু শুক্রবারের ঘটনা মাত্রা ছাড়িয়ে যেতে, পুলিশে অভিযোগ দায়ের করতে বাধ্য হন বলে দাবি সায়ন্তিকার।
এরপরই সেখানে একটি কালো গাড়ি এসে সায়ন্তিকার গাড়িকে পিছন থেকে ধাক্কা মারে। এরপর সজোরে তাঁর গাড়ির সামনের রাস্তা আটকে দাঁড়ায় কালো গাড়িটি। এরপর গাড়ি থেকে নামেন অমিত। জয়ের সঙ্গে অমিতের বচসা চলতে থাকে। অমিতকে মারধর করতে থাকেন জয়। এমনই অভিযোগ সায়ন্তিকার।সমস্যা বাড়তে দেখে উপায় না পেয়ে তাঁর বাবাকে ফোন করেন সায়ন্তিকা। ততক্ষণে ঘটনাস্থলে লোক জড়ো হতে শুরু করেছে।
জয় প্রশ্ন তুলেত থাকেন, কেন অমিত তাঁর ফোন ধরছেন না? জয়কে শান্তভাবে বোঝাতে থাকেন অমিত। কিন্তু লাভ হয়নি। এরপরই থানায় অভিযোগ দায়ের করেন সায়ন্তিকা। অভিনেত্রীর দাবি, এর আগেও তাঁর সল্ট লেকের বাড়িতে গিয়ে তাঁর মাকে হেনস্থা করেন জয়। কয়েকমাসে আগে একদিন রাত ৩ টে নাগাদ তাঁদের বাড়ি গিয়ে সায়ন্তিকার পরিবারের সদস্যদের কটূক্তি করেন জয়। এমনই দাবি তুলেছেন অভিনেত্রী। কিন্তু শুক্রবারের ঘটনা মাত্রা ছাড়িয়ে যেতে, পুলিশে অভিযোগ দায়ের করতে বাধ্য হন বলে দাবি সায়ন্তিকার।
No comments